বগুড়া শহরের কলোনি চক ফরিদ এলাকায় এতিমখানা রোডে তিনতলা বাড়ির একটি কক্ষ থেকে জান্নাতি (২৫) নামে এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাত ১১ টার দিকে শয়ন কক্ষের দরজা ভেঙ্গে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে। তিনি বগুড়ার আদমদিঘী উপজেলার লোকো সিভিল কলোনি এলাকার মাজেদ হোসেনের মেয়ে বলে জানা গেছে।
বাড়ির মালিক জানিয়েছেন, মাস খানেক আগে জান্নাতি আক্তার নামে ওই নারী তার বাড়ির তিনতলায় একটি ইউনিট ভাড়া নেন। তার স্বামী তুরস্ক প্রবাসী। তিনি নিঃসন্তান। তার বাবার বাড়ি আদমদীঘি এলাকায় বলে উল্লেখ করেন। কিন্তু কয়েকদিন ধরে তার দেখা মিলছিল না।
তার কক্ষের দরজা ভেতর থেকে লাগানো ছিল। এ অবস্থায় গতকাল বুধবার (১ অক্টোবর) রাতে তার কক্ষ থেকে পচা গন্ধ আসছিল এবং পচা রক্ত চুইয়ে চুইয়ে দরজার নিচে দিয়ে এসে গড়িয়ে পড়ছিল। এতে সন্দেহ হলে তিনি থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে গলিত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে সদর থানার ওসি হাসান বাসির জানান, কক্ষের দরজা ভেঙ্গে লাশটি উদ্ধার করা হয়। দরজা ভেতর থেকে লাগানো ছিল। সয়ন কক্ষে সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় ওড়না দিয়ে প্যাঁচানো অবস্থায় লাশটি ঝুলে ছিল।
ধারণা করা হচ্ছে, তিনি দুই তিন দিন আগেই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এজন্য তার লাশ গলে গেছে এবং এ কারণে দুর্গন্ধ বের হওয়া সহ পচা রক্ত চুইয়ে চুইয়ে পড়ছিল। তবে কি কারনে তিনি আত্মহত্যা করলেন তা জানা সম্ভব হয়নি। তার স্বামীর বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জে। তিনি তুরস্ক প্রবাসী বলে জানা গেছে।
ওসি আরো বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মরগে পাঠানো হবে।
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০২ অক্টোবর ২০২৫
বগুড়া শহরের কলোনি চক ফরিদ এলাকায় এতিমখানা রোডে তিনতলা বাড়ির একটি কক্ষ থেকে জান্নাতি (২৫) নামে এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাত ১১ টার দিকে শয়ন কক্ষের দরজা ভেঙ্গে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে। তিনি বগুড়ার আদমদিঘী উপজেলার লোকো সিভিল কলোনি এলাকার মাজেদ হোসেনের মেয়ে বলে জানা গেছে।
বাড়ির মালিক জানিয়েছেন, মাস খানেক আগে জান্নাতি আক্তার নামে ওই নারী তার বাড়ির তিনতলায় একটি ইউনিট ভাড়া নেন। তার স্বামী তুরস্ক প্রবাসী। তিনি নিঃসন্তান। তার বাবার বাড়ি আদমদীঘি এলাকায় বলে উল্লেখ করেন। কিন্তু কয়েকদিন ধরে তার দেখা মিলছিল না।
তার কক্ষের দরজা ভেতর থেকে লাগানো ছিল। এ অবস্থায় গতকাল বুধবার (১ অক্টোবর) রাতে তার কক্ষ থেকে পচা গন্ধ আসছিল এবং পচা রক্ত চুইয়ে চুইয়ে দরজার নিচে দিয়ে এসে গড়িয়ে পড়ছিল। এতে সন্দেহ হলে তিনি থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে গলিত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে সদর থানার ওসি হাসান বাসির জানান, কক্ষের দরজা ভেঙ্গে লাশটি উদ্ধার করা হয়। দরজা ভেতর থেকে লাগানো ছিল। সয়ন কক্ষে সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় ওড়না দিয়ে প্যাঁচানো অবস্থায় লাশটি ঝুলে ছিল।
ধারণা করা হচ্ছে, তিনি দুই তিন দিন আগেই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এজন্য তার লাশ গলে গেছে এবং এ কারণে দুর্গন্ধ বের হওয়া সহ পচা রক্ত চুইয়ে চুইয়ে পড়ছিল। তবে কি কারনে তিনি আত্মহত্যা করলেন তা জানা সম্ভব হয়নি। তার স্বামীর বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জে। তিনি তুরস্ক প্রবাসী বলে জানা গেছে।
ওসি আরো বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মরগে পাঠানো হবে।
আপনার মতামত লিখুন