ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আরিফুর রহমান গাল্টু যুগান্তরকে জানান, তিনি লেখাপড়ার পাশাপাশি ট্রাফিক পুলিশের সহযোগী হিসাবে সড়কে কাজ করেন। ১৫ মে রাতে মহীউদ্দিন মাহি নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে।
গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়। নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে। গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়। নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়।
সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে। গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়। নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে। গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়। নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে। গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়।
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০২ মে ২০২৫
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আরিফুর রহমান গাল্টু যুগান্তরকে জানান, তিনি লেখাপড়ার পাশাপাশি ট্রাফিক পুলিশের সহযোগী হিসাবে সড়কে কাজ করেন। ১৫ মে রাতে মহীউদ্দিন মাহি নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে।
গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়। নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে। গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়। নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়।
সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে। গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়। নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে। গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়। নামে এক শিক্ষার্থী তাকে ফোন করে আর্টস ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে তার আরও দুই বন্ধু ডিজাইন বিভাগের পঞ্চমবর্ষের শিক্ষার্থী ফরহাদ হোসেন শাওন ও একই ব্যাচের প্রিন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী টিটু হোসেন মোল্লাকে আগে থেকেই আটক করে রাখা হয় মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগে। গাল্টু সেখানে যাওয়ার পর হলের ৩১৮ নম্বর রুমে তিনজনকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়তিনজনকে আলাদা করে নির্যাচন চালানো হয়।
আপনার মতামত লিখুন