ঢাকা    মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
খোলা বার্তা

এইডস রোগীর জন্য দুটি নতুন ওষুধ তৈরির দাবি বিজ্ঞানীদের



এইডস রোগীর জন্য দুটি নতুন ওষুধ তৈরির দাবি বিজ্ঞানীদের

এইচআইভি মানুষের দেহে প্রবেশ করলে সবার আগে শরীরের রোগপ্রতিরোধী টি-কোষকে নিশানা করে থাকে। ভয়ঙ্কর এ রোগ খুব দ্রুত জিনগতভাবে বদলে যেতে পারে এ ভাইরাস। মানুষের দেহে প্রবেশ তাড়াতাড়ি বিভাজিত হয়ে সংখ্যাতেও বাড়তে পারে। শরীরের রোগপ্রতিরোধী কোষগুলোকে নষ্ট করতে থাকে। ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সাধারণ কোনো সংক্রমণ হলেও তা বড় ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রাণনাশের আশঙ্কা বেড়ে যায়। সে জন্য রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়।

গবেষকরা দাবি করে বলেন, নতুন ওষুধের যদি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না হয়, তা হলে দুই মাস অন্তর ইনজেকশন দিতে থাকলে রোগীকে প্রতিদিন কড়া ওষুধ খেতে হবে না। আর সংক্রমণের ভয়ও কম থাকে। নতুন এই ওষুধ কতটা কার্যকর, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

ওষুধ দুটির নাম হচ্ছে— রিলপিভিরিন ও ক্যাবোটেগ্রাভির। দুটিই অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ। গবেষকরা জানিয়েছেন, ওষুধ দুটির ‘কম্বিনেশন’ তৈরি করা হচ্ছে। অর্থাৎ নির্দিষ্ট ডোজে মিশিয়ে তা ইনজেকশনের মাধ্যমে রোগীকে দেওয়া হবে। প্রথম ডোজের এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে। এরপর প্রতি দুই মাস অন্তর সেই ইনজেকশন এইডস রোগীদের দেওয়া শুরু হবে।

ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সাধারণ কোনো সংক্রমণ হলেও তা বড় ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রাণনাশের আশঙ্কা বেড়ে যায়। সে জন্য রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়।

আপনার মতামত লিখুন

খোলা বার্তা

মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫


এইডস রোগীর জন্য দুটি নতুন ওষুধ তৈরির দাবি বিজ্ঞানীদের

প্রকাশের তারিখ : ০২ মে ২০২৫

featured Image

এইচআইভি মানুষের দেহে প্রবেশ করলে সবার আগে শরীরের রোগপ্রতিরোধী টি-কোষকে নিশানা করে থাকে। ভয়ঙ্কর এ রোগ খুব দ্রুত জিনগতভাবে বদলে যেতে পারে এ ভাইরাস। মানুষের দেহে প্রবেশ তাড়াতাড়ি বিভাজিত হয়ে সংখ্যাতেও বাড়তে পারে। শরীরের রোগপ্রতিরোধী কোষগুলোকে নষ্ট করতে থাকে। ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সাধারণ কোনো সংক্রমণ হলেও তা বড় ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রাণনাশের আশঙ্কা বেড়ে যায়। সে জন্য রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়।

গবেষকরা দাবি করে বলেন, নতুন ওষুধের যদি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না হয়, তা হলে দুই মাস অন্তর ইনজেকশন দিতে থাকলে রোগীকে প্রতিদিন কড়া ওষুধ খেতে হবে না। আর সংক্রমণের ভয়ও কম থাকে। নতুন এই ওষুধ কতটা কার্যকর, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

ওষুধ দুটির নাম হচ্ছে— রিলপিভিরিন ও ক্যাবোটেগ্রাভির। দুটিই অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ। গবেষকরা জানিয়েছেন, ওষুধ দুটির ‘কম্বিনেশন’ তৈরি করা হচ্ছে। অর্থাৎ নির্দিষ্ট ডোজে মিশিয়ে তা ইনজেকশনের মাধ্যমে রোগীকে দেওয়া হবে। প্রথম ডোজের এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে। এরপর প্রতি দুই মাস অন্তর সেই ইনজেকশন এইডস রোগীদের দেওয়া শুরু হবে।

ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সাধারণ কোনো সংক্রমণ হলেও তা বড় ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রাণনাশের আশঙ্কা বেড়ে যায়। সে জন্য রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়।


খোলা বার্তা

সম্পাদক ও প্রকাশক : দীপক কুমার কর
নির্বাহী সম্পাদক : সাইদুল ইসলাম আবির।
মোবাইল: ০১৭৫০-৭০৭৬৩৬
ই মেইল: kholabartaonline@gmail.com
কপিরাইট © ২০২৫ খোলা বার্তা । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত